১. বুর্জ খলিফা (দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত)
বিশেষত্ব: বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন। ইসলামী স্থাপত্য থেকে অনুপ্রাণিত নকশা। ভবনে রয়েছে আবাসিক অ্যাপার্টমেন্ট, অফিস, হোটেল এবং পর্যবেক্ষণতল।
২. মারদেকা ১১৮ (কুয়ালালামপুর, মালয়েশিয়া)
উচ্চতা: ৬৭৯ মিটার (২,২২৭ ফুট)
বিশেষত্ব: মালয়েশিয়ার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতিফলন। হোটেল, অ্যাপার্টমেন্ট, এবং অফিসের আধুনিক সুবিধা।
সাংহাই টাওয়ার (সাংহাই, চীন)
উচ্চতা: ৬৩২ মিটার (২,০৭৩ ফুট)
বিশেষত্ব: চীনের সবচেয়ে উঁচু ভবন। ছাদে বাগান ও বাতাসের চাপ কমানোর নকশা।
মক্কা রয়্যাল ক্লক টাওয়ার (মক্কা, সৌদি আরব)
উচ্চতা: ৬০১ মিটার (১,৯৭১ ফুট)
বিশেষত্ব: আবরাজ আল বাইত কমপ্লেক্সের অংশ। মুসল্লিদের জন্য বিশেষ আকর্ষণীয় ক্লক টাওয়ার।
পিং অ্যান ফাইন্যান্স সেন্টার (শেনজেন, চীন)
উচ্চতা: ৫৯৯ মিটার (১,৯৬৫ ফুট)
বিশেষত্ব: এলইডি আলোকসজ্জা, অফিস ও খুচরা পণ্য বিক্রয়ের জায়গা।
লোটে ওয়ার্ল্ড টাওয়ার (সিউল, দক্ষিণ কোরিয়া)
উচ্চতা: ৫৫৫ মিটার (১,৮১৯ ফুট)
বিশেষত্ব: পর্যবেক্ষণতল থেকে সিউলের শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্য।
ওয়ান ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার (নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র)
উচ্চতা: ৫৪১ মিটার (১,৭৭৬ ফুট)
বিশেষত্ব: ৯/১১ হামলার স্মৃতি ধরে রাখা এবং ঘুরে দাঁড়ানোর প্রতীক।
গুয়াংজু সিটিএফ ফাইন্যান্স সেন্টার (গুয়াংজু, চীন)
উচ্চতা: ৫৩০ মিটার (১,৭৩৯ ফুট)
বিশেষত্ব: অফিস, হোটেল, এবং ভাড়ার অ্যাপার্টমেন্টসহ আধুনিক চীনা স্থাপত্য।
তিয়ানজিং সিটিএফ ফাইন্যান্স সেন্টার (তিয়ানজিং, চীন)
উচ্চতা: ৫৩০ মিটার (১,৭৩৯ ফুট)
বিশেষত্ব: বহুমুখী ব্যবহার, আধুনিক নকশা।
সিআইটিআইসি টাওয়ার (বেইজিং, চীন)
উচ্চতা: ৫২৮ মিটার (১,৭৩১ ফুট)
বিশেষত্ব: ঐতিহ্যবাহী চীনা স্থাপত্যের উপাদানসহ আধুনিক অফিস ভবন।